ফেলানী হত্যার আট বছর আজ, ন্যায়বিচারের আশায় পরিবার
নিউজ ডেস্ক: ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার অনন্তপুর সীমান্তে নির্মমভাবে খুন করা হয় কিশোরী ফেলানীকে।
ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে কিশোরী ফেলানী হত্যার আট বছর আজ।
কাঁটাতারে ফেলানীর লাশ ঝুলে থাকার দৃশ্য দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে উঠে এলে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
তবে এখনো ন্যায় বিচারের প্রতিক্ষায় কিশোরী ফেলানীর বাবা-মা। দু’দফা বিচারে অভিযুক্ত বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষকে বেকসুর খালাস দেয় বিশেষ আদালত।
তবুও মেয়ে হত্যার ন্যায় বিচার পাওয়ার আশা ছাড়েননি বাবা-মা। ভারতের একটি মানবাধিকার সংস্থার মাধ্যমে দেশটির সুপ্রিম কোর্টে দু’টি রিট করেছেন ফেলানীর বাবা-মা। আবেদন গ্রহণ করে ১৮ জানুয়ারি শুনানির দিন ধার্য করেছে আদালত।
উল্লেখ্য, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) দাবির মুখে ২০১৩ সালের ১৩ আগস্ট ভারতের কোচবিহারের বিএসএফের বিশেষ আদালতে ফেলানী হত্যার বিচারকাজ শুরু হয়।
বিএসএফের বিশেষ আদালতে মেয়ে হত্যার ন্যায়বিচার না পেয়ে ২০১৫ সালে ভারতের উচ্চ আদালতে রিট করেন বাবা নুরুল ইসলাম। এখনো মামলাটি বিচারাধীন।